ভারতে ওয়াকফ সংশোধনী আইন ও মুসলিম অস্তিত্বের লড়াই

Daily Inqilab সুমন আমীন

২৪ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০২ এএম | আপডেট: ২৪ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০২ এএম

ভারতের উগ্র হিন্দুত্ববাদী মোদি সরকার মুসলিম সম্প্রদায়ের প্রবল আপত্তি ও প্রতিবাদের মুখেও বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী বিল ২০২৫ লোকসভা ও রাজ্যসভায় পাস করেছে। তড়িঘড়ি করে রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষরের মাধ্যমে মুসলিম স্বার্থ বিরোধী এই বিলটি আইনে পরিণত করেছে। ৭০ বছরের পুরনো ওয়াকফ আইন পরিবর্তনের মাধ্যমে দেশটির প্রায় শতকরা ২৫ ভাগ মানুষের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ ঘটিয়েছে সাম্প্রদায়িক বিজেপি সরকার। সরকার ওয়াকফ আইনে নতুন যে সংশোধনী এনেছে তাতে তিনটি ধারা মুসলিম জনগোষ্ঠীর ভয় ও চিন্তার উদ্রেগ ঘটিয়েছে। এর মধ্যে প্রথমটি হলো, কোনো সম্পত্তিকে ওয়াকফ বলে দাবি করতে হলে সংশ্লিষ্ট ওয়াকফ বোর্ডকে তার স্বপক্ষে বৈধ নথিপত্র জমা দিতে হবে। এই ধারাটির ভয়ংকর বিভ্রান্তি হলো, ওয়াকফকৃত জমি যদি কোনো কারণে সরকারি মালিকানাধীন ‘খাস জমি’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয় সে ক্ষেত্রে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেবে সরকার। এর মাধ্যমে হিন্দুত্ববাদী বর্তমান সরকার খুব সহজেই মুসলিমদের জায়গা, জমি, মসজিদ, এতিমখানা, মাজার দখল নিতে পারবে। দ্বিতীয় যে ধারাটি আরো ভয়ংকর, তা হলো, এতদিন ওয়াকফকৃত সম্পত্তি মুসলিমদের দখল ও এখতিয়ারের ভেতর ছিল। কিন্তু বর্তমান আইনে ওয়াকফ বোর্ড ও ট্রাইব্যুনালে মুসলিম নন মানে হিন্দু লোকজনও সদস্য হয়ে মুসলিম বিরোধী ভূমিকা রাখতে পারবে। এই ধারাটি সরাসরি মুসলিমদের ধর্মীয় বিষয়ের উপর রাষ্ট্রের নগ্ন হস্তক্ষেপ, যা ভারতের সংবিধানে লেখা ধর্মনিরপেক্ষতার জন্য খারাপ দৃষ্টান্ত! তৃতীয় যে ধারাটি হাস্যকরভাবে মুসলিম স্বার্থ বিরোধী, তা যে কেউ বুঝতে পারবে। আগে ওয়াকফ সম্পত্তি নিয়ে কোন সমস্যার সম্মুখীন হলে ওয়াকফ বোর্ড বা ট্রাইব্যুনাল চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতো কিন্তু নতুন আইনে আদালতের সিদ্ধান্তকে সর্বোচ্চ সিদ্ধান্ত বলে গ্রহণ করা হয়েছে। নিকট অতীতে ভারতের আদালত যেভাবে মুসলিম স্বার্থ বিরোধী বিভিন্ন রায় ও মতামত দিয়েছে তা দেখে মুসলিম জনগোষ্ঠী আরো বেশি ভয় পাচ্ছে।

১৯৯২ সালের একটি মিথ্যা গুজবের উপর ভিত্তি করে বিজেপির উগ্র সমর্থকরা বাবরি মসজিদকে মাটির সাথে মিশিয়ে দেয়, যার প্রতিক্রিয়ায় পুরো উপমহাদেশে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ে। কয়েক হাজার মুসলিম এই সহিংসতায় প্রাণ দিলেও দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট সংখ্যাগরিষ্ঠ হিন্দু জনগোষ্ঠির অনুকূলে রায় প্রদান করে। এই রায়ে উদ্বুদ্ধ হয়ে হিন্দুত্ববাদী উগ্র রাজনৈতিক সংগঠনগুলো ভারতের বিভিন্ন ঐতিহাসিক মসজিদের জায়গায় পূর্বে থাকা বিভিন্ন কাল্পনিক মন্দিরের গল্প তৈরি করতে থাকে! এর ধারাবাহিকতায় বারাণসীর ঐতিহাসিক জ্ঞান বাপী মসজিদের মাটির নিচে মন্দির থাকার দাবি তোলে হিন্দুরা। মসজিদটি মুঘল সম্রাট শাহাজানের পুত্র সম্রাট আওরঙ্গজেব ১৬৬৯ সালে নির্মাণ করেছিলেন। এভাবে বাবরি মসজিদের জায়গায় রাম মন্দির নির্মাণের ফলে মুসলমানদের বিভিন্ন মসজিদ ও মাজারকে টার্গেট করে বিজেপি সরকার। এমনকি জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে শ্রদ্ধার জায়গা খাজা মইনুদ্দিন চিশতির দরগাহতেও তারা হিন্দু মন্দিরের থাকার দাবি করে বসে। এভাবে হিন্দুত্ববাদীদের দাবির মিছিলে আসতে থাকে মথুরার শাহী ঈদগাহ, ফতেপুর সিক্রি জামে মসজিদ ও শেখ সেলিম চিশতির দরগাহ, সম্ভলের জামে মসজিদ, মধ্যপ্রদেশের কামাল মওলা মসজিদ, দিল্লির কুতুব মিনারের কুওয়াত উল ইসলাম মসজিদ, বেঙ্গালুরুর জুম্মা মসজিদ, জৌনপুরের আঠালা মসজিদ, মালদহের আদিনা মসজিদসহ মুসলিম সভ্যতার পবিত্র স্থানগুলো।

গুজরাটের দাঙ্গার নিপুন কারিগর নরেন্দ্র মোদির ভারতের সর্বময় ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়ার অন্যতম মাধ্যম হলো, মুসলিম স্বার্থ বিরোধী ভূমিকা। রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (আরএসএস), ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) তাদের নির্বাচনী এজেন্ডার প্রধান লক্ষ্য নির্ধারণ করে মুসলিম নিধন। মুসলিমমুক্ত হিন্দুভারত তাদের মূল টার্গেট। শত শত বছরের মুসলিম শাসন, তাদের ইতিহাস, ঐতিহ্য, স্থাপনা সাম্প্রদায়িক এই গোষ্ঠিটির দ্বারা সম্পূর্ণ অনিরাপদ। আজকে ভারতের মুসলমানদের দুর্বিষহ জীবন দেখলে দেশ ভাগের বাস্তবতাকে আরো সত্য বলে প্রতীয়মান হয়। একটি ছোট পরিসংখ্যান দিলেই তার সত্যতা পাওয়া যাবে। ভারতের অন্যতম জনবহুল অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গে মুসলিম জনসংখ্যা প্রায় শতকরা ৪০ জন, যার মধ্যে সরকারি চাকরিতে মাত্র শতকরা দুইজন। আর বাংলাদেশের হিন্দু জনসংখ্যা শতকরা মাত্র আট জন, যার মধ্যে সরকারি চাকরিতে শতকরা ৪০ জন। এই পরিসংখ্যান থেকেই নরেন্দ্র মোদির ভারতের মুসলিম দমনের চিত্র প্রস্ফুটিত হয়ে ওঠে, উলঙ্গ হয়ে পড়ে ধর্মনিরপক্ষ ভারতের জিকির! নিজ দেশে দ্বিতীয় বৃহত্তম সংখ্যা গরিষ্ঠ জনসংখ্যার অধিকারী মুসলমানদের সাথে রাজনৈতিক, সামাজিক ও ধর্মীয় ভেদাভেদের ভিত্তিতে নগ্ন নিপীড়ন চালিয়ে গেলেও পার্শ্ববর্তী উদার গণতান্ত্রিক ও অসম্প্রদায়িক বাংলাদেশকে নিয়ে চিন্তায় তাদের ঘুম হারাম! বিশেষ করে গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ফ্যাসিবাদী সরকার পতনে সবচেয়ে বেশি কষ্ট পায় ভারত। কারণ, বিগত অনির্বাচিত সরকার ভারতের ম্যান্ডেট নিয়ে বাংলাদেশের মানুষকে শোষণ ও শাসন করে আসছিল। তারা ভারতের স্বার্থে যে কোন প্রকল্প ও দেশবিরোধী সিদ্ধান্ত নিতে বিন্দু পরিমাণ ভাবতো না। বাংলাদেশের সমুদ্র বন্দর, নদী বন্দর ভারতকে ইজারা দিয়ে দেশের অর্থনীতি ও নিরাপত্তার জন্য হুমকির কারণ তৈরি করেছিল। বাংলাদেশের ন্যায্য চাওয়া তিস্তা চুক্তি না করে দেশের উত্তরাঞ্চলকে মরুভূমিতে পরিণত করেছিল তারা।

স্বাধীনতার পর থেকে ভারত কখনো বাংলাদেশের জনগণের দাবির প্রতি সম্মান প্রদর্শন না করে এই দেশে তাদের পাচাটা দালাল তৈরিতে বেশি সময় ও অর্থ ব্যয় করেছে। সে কারণে অভ্যুত্থান পরবর্তী নতুন বাংলাদেশে আজ ভারত বিরোধী মনোভাব! বৃহৎ ভারতের হীন মনোভাবের জন্য তার চারপাশের প্রতিটি প্রতিবেশী দেশই আজ তার বিরোধী জোটে। বাংলাদেশ, নেপাল, মালদ্বীপ, শ্রীলংকা, পাকিস্তান, ভুটান সবাই ভারতের অপ্রতিবেশীসুলভ কর্মকা-ে অতিষ্ট। কারণ নিজ দেশের সাম্প্রদায়িক মনোভঙ্গী তারা তাদের পররাষ্ট্রনীতিতেও বিভিন্ন কর্মকান্ডের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলে। প্রতিবেশী দেশগুলোতে হিন্দু জনগোষ্ঠী সুখে শান্তিতে বসবাস করলেও তারা প্রায়ই মিথ্যা অভিযোগ করে সম্পর্ক নষ্ট করে সুযোগ নিতে চায়। আর নিজ দেশের মুসলিম জনগোষ্ঠীর সাথে সবসময় বিমাতাসূলভ আচরণ করেও ভালো সাজার চেষ্টা করে ভারত। মুসলিমমুক্ত ভারত গড়ে তুলতে সাম্প্রতিক সময়ে নাগরিক আইনসহ আরো কিছু ঘৃণ্য আইন করেছে ভারত। দীর্ঘকাল গৌরবের সাথে ভারত শাসন করা মুসলিমরা আজ সেখানে দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিক! সর্বক্ষণিক আতঙ্কে বাস করতে বাধ্য করেছে তাদেরকে সাম্প্রদায়িক বিজেপি সরকার।

এবার তাই অর্থনৈতিক ও ঐতিহ্যগতভাবে মুসলিমদের সর্বস্বান্ত করতে ওয়াকফ সংশোধনী বিল পাস করেছে মোদি সরকার। সব ধর্মীয় জনগোষ্ঠী স্বাধীনভাবে তাদের জীবনাচার পালন করবে এটাই আধুনিক ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রের বৈশিষ্ট্য। মুসলিম জনসাধারণও ইসলামী আইন অনুযায়ী তাদের বিবাহ, জীবনযাপন, সম্পত্তির ভোগ, দান করবে, এটাই স্বাভাবিক। আরবি ওয়াকফ শব্দের অর্থ হলো ভূমি, ভবন বা সম্পদ ধর্মীয় উদ্দেশ্যে দান করা। ইমাম আবু ইউসুফ ও ইমাম মুহাম্মদ (রাহ.) এর মতে, ‘ওয়াকফ হলো নিজের মালিকানাধীন সম্পদকে আল্লাহর মালিকানায় নিবেদিত করা। এর মাধ্যমে এ সম্পদের মালিকানা ব্যক্তির কাছ থেকে বিলুপ্ত হয়। যে সম্পদ থেকে তিনি বা তার বংশধর কোন মুনাফা পেতে পারে না।’ ভারতেও প্রায় দীর্ঘ ৭০ বছর ধরে ইসলামী আইন অনুযায়ী ওয়াকফ সম্পত্তি পরিচালিত হয়ে আসছিলো। কিন্তু মোদি সরকারের ওয়াকফ সম্পত্তির উপর লোলুপ দৃষ্টি পড়ে অন্য কারণে।

হিন্দুত্ববাদী মোদি সরকার ২০২৫ সালে এসে দেখতে পায়, ভারতে ওয়াকফকৃত মোট সম্পত্তি প্রায় ৮৭০,০০০টি, যার মূল্য ১২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। জমির পরিমাণ ৯৪০,০০০ একর, যা ভারতে রেলওয়ে এবং প্রতিরক্ষা বাহিনীর পর তৃতীয় বৃহত্তম সম্পত্তি। এই বৃহৎ সম্পত্তির পুরোটাই মুসলিম শাসক ও মুসলিম জনগণের দানকৃত সম্পত্তি। মুসলিম শাসন আমলে ওয়াকফকৃত সকল সম্পত্তি ইসলামী আইন দ্বারা পরিচালিত হতো। ব্রিটিশ শাসনকালে ওয়াকফ ব্যবস্থাকে আরো সংগঠিত ও আইনি কাঠামোর মধ্যে আনার জন্য ১৯১৩ সালে ওয়াকফ বোর্ড গঠন করা হয় এবং ১৯২৩ সালে মুসলমান ওয়াকফ আইন প্রণয়ন করা হয়। মুসলমানদের একটি সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্যে দানকৃত সম্পত্তির বিপুলতার কারণে মোদি সরকারের হীন দৃষ্টি পড়ে ওয়াকফ বোর্ডের উপর। সে কারণে সারাদেশের মুসলিম জনসাধারণ এবং বিরোধী দলের প্রতিবাদের পরেও বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী বিল পাস করায় হিন্দুত্ববাদী সরকার।

এতদিন সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় মুসলিম নিধন করলেও এখন ভিন্ন পন্থায় আইনিভাবে সংখ্যালঘু এই গোষ্ঠিটিকে নির্মূল করতে চায় তারা। কিন্তু সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে একটি দেশের প্রায় ২৫ কোটি মানুষের অধিকারকে অস্বীকার করা যায় না। ইতোমধ্যে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে ওয়াকফ আইনের বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু হয়েছে। প্রতিবাদ জানাচ্ছে প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেসসহ অন্যান্য ছোট ছোট দল। দেশ জুড়ে তীব্র প্রতিবাদের পাশাপাশি আইনটি বাতিল করার দাবিতে ভারতের শীর্ষ আদালতে অনেকগুলো পিটিশন জমা দিয়েছেন মুসলিম রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ। আবেদনকারীদের মধ্যে এআইএমআইএম নেতা ও হায়দারাবাবাদের এমপি আসাদুদ্দিন ওয়াইসি, সমাজবাদী পার্টির এমপি জিয়া উর রহমান বার্ক এমনকি তৃণমূলের কৃষ্ণনগরের এমপি মহুয়া মৈত্রও আছেন। তৃণমূল এমপি মৈত্র তার পিটিশনে উল্লেখ করেন যে, আইনটি ভারতীয় সংবিধানের আর্টিকেল ১৫ (আইনের চোখে সমতা), ১৫(১) (বৈষম্যহীনতা), ১৯ (মত প্রকাশের স্বাধীনতা), ২৫ ও ২৬ (ধর্মীয় স্বাধীনতা), ২৯ ও ৩০ (ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের অধিকার) এবং আর্টিকেল ৩০০ এর (সম্পত্তির অধিকার) সঙ্গে সাংঘর্ষিক।

লেখক: কবি ও প্রাবন্ধিক।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

কৃষকের পণ্যের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে হবে
ঢাকাকে বেহাল অবস্থা থেকে উদ্ধার করতে হবে
মহান মে দিবস
বাঁধের বিপরীতে বাঁধই হতে পারে ভারতের সাথে পানি সমস্যার সমাধান
বিজেপির আগ্রাসী সাম্প্রদায়িক রাজনীতি ভারতের জন্য বুমেরাং হবে
আরও
X

আরও পড়ুন

নির্ধারিত সময়ের ২ মাস পূর্বে সকল দেনা পরিশোধ করল পেট্রোবাংলা

নির্ধারিত সময়ের ২ মাস পূর্বে সকল দেনা পরিশোধ করল পেট্রোবাংলা

নানা কর্মসূচীর মধ্যদিয়ে হিলি স্থলবন্দরে পালিত হচ্ছে মহান মে দিবস

নানা কর্মসূচীর মধ্যদিয়ে হিলি স্থলবন্দরে পালিত হচ্ছে মহান মে দিবস

এবার পাকিস্তানের বিমানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

এবার পাকিস্তানের বিমানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

মহান মে দিবস : রাজধানীতে বাদ্যযন্ত্রের তালে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা

মহান মে দিবস : রাজধানীতে বাদ্যযন্ত্রের তালে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা

আজ মহান মে দিবস

আজ মহান মে দিবস

সেমিফাইনালে হেরে মেসির মায়ামির বিদায়

সেমিফাইনালে হেরে মেসির মায়ামির বিদায়

ইবিতে পেশাগত দায়িত্ব পালনে সাংবাদিককে বাধা দিলো সহ-সমন্বয়করা

ইবিতে পেশাগত দায়িত্ব পালনে সাংবাদিককে বাধা দিলো সহ-সমন্বয়করা

মানিকগঞ্জে আ.লীগ নেতা ও সাবেক পৌর কাউন্সিলর উজ্জ্বল হোসেনে গ্রেফতার

মানিকগঞ্জে আ.লীগ নেতা ও সাবেক পৌর কাউন্সিলর উজ্জ্বল হোসেনে গ্রেফতার

পেকুয়ায় একদিনে কুকুরের কামড়ে শিশুসহ আহত- ২০

পেকুয়ায় একদিনে কুকুরের কামড়ে শিশুসহ আহত- ২০

ছয় গোলের রোমাঞ্চ শেষে বার্সা-ইন্টার

ছয় গোলের রোমাঞ্চ শেষে বার্সা-ইন্টার

চেন্নাইয়কে বিদায় করে শীর্ষ দুইয়ে পাঞ্জাব

চেন্নাইয়কে বিদায় করে শীর্ষ দুইয়ে পাঞ্জাব

সেমিফাইনালে হেরে আল নাসেরের বিদায়

সেমিফাইনালে হেরে আল নাসেরের বিদায়

দুদকের মামলা :  আমানউল্লাহ আমান ও তার স্ত্রীর দন্ডাদেশ বাতিল

দুদকের মামলা :  আমানউল্লাহ আমান ও তার স্ত্রীর দন্ডাদেশ বাতিল

অন্তর্বর্তী সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরো সঙ্কটে পড়েছে : রিজভী

অন্তর্বর্তী সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরো সঙ্কটে পড়েছে : রিজভী

বাংলাদেশ-মিয়ানমার একমত হলে করিডোর চালু করতে পারে জাতিসংঘ

বাংলাদেশ-মিয়ানমার একমত হলে করিডোর চালু করতে পারে জাতিসংঘ

কলকাতায় হোটেলে আগুন নিহত ১৪

কলকাতায় হোটেলে আগুন নিহত ১৪

ইউক্রেন খুব শিগগিরই ‘ধ্বংস’ হবে: ট্রাম্প

ইউক্রেন খুব শিগগিরই ‘ধ্বংস’ হবে: ট্রাম্প

টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে মহাসড়কে অবরোধ

টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে মহাসড়কে অবরোধ

প্রশ্ন : ঈদের বাজারে জীনদের বাজার করা প্রসঙ্গে।

প্রশ্ন : ঈদের বাজারে জীনদের বাজার করা প্রসঙ্গে।

ভ্যান চালক হত্যাচেষ্টা: অভিনেতা সিদ্দিকের ৭ দিনের রিমান্ডে

ভ্যান চালক হত্যাচেষ্টা: অভিনেতা সিদ্দিকের ৭ দিনের রিমান্ডে